২৫ জানুয়ারি কংগ্রেস ছেড়েছিলেন প্রবীণ নেতা এবং ঝাড়খণ্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত আরপিএন সিং। সিংয়ের পদত্যাগ উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের আগে দলের জন্য একটি বড় ধাক্কা।
সমাজবাদী পার্টি সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে রাজ্যসভায় প্রবেশের জন্য ১৬ মে কংগ্রেস ছেড়েছেন কপিল সিব্বল।
দল ছেড়েছেন পাঞ্জাব কংগ্রেসের প্রাক্তন প্রধান সুনীল জাখরও। নভজ্যোত সিং সিধুকে রাজ্য কংগ্রেসের দায়িত্ব দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন জাখর। দলীয় নেতৃত্বকে জানিয়েও সুরাহা না হওয়ায় ১৪ মে জাখর দল ছাড়েন। পরে যোগ দেন বিজেপিতে।
কংগ্রেস ছেড়েছেন গুজরাতের তরুণ পতিদার নেতা হার্দিক পটেলও। তবে ২৬ মে পর্যন্ত কোনও রাজনৈতিক দলেই নাম লেখাননি তিনি। তবে পতিদার আন্দোলনের এই তরুণের মুখে শোনা গিয়েছে পদ্ম-স্তুতি।
'হাত' ছেড়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অশ্বনী কুমারও। ১৫ ফেব্রুয়ারি কংগ্রেস ছেড়েছেন তিনি। চুকিয়েছেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সঙ্গে ৪৬ বছরের সম্পর্ক। কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর কাছে পদত্যাগপত্রও পাঠিয়েছেন।
কংগ্রেস ছেড়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, জিতিন প্রসাদ, লুইজিনহো ফালেরিও এবং জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াও।