Nepal Plane Crash: ৩০ বছরে ২৭ বার! বারবার বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী নেপাল
![বছর শুরু হতেই ফের বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী নেপাল। ছবির মতো সাজানো এই দেশ বারবার বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী থেকেছ। ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩ রবিবার সকাল ১০টা ৩২ মিনিটে কাঠমাণ্ডু থেকে ৬৮ জন যাত্রী নিয়ে পোখরার উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল ইয়েতি এয়ারলাইন্সের বিমানটি। বিমানে ৪ জন বিমানকর্মীও ছিলেন। রবিবার সকালে পোখরা বিমানবন্দরে নামার ঠিক আগেই ৭২ জনকে নিয়েই মাটিতে আছড়ে পড়ে ইয়েতি বিমান সংস্থার একটি এটিআর-৭২ বিমান।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/2e2775cfc833678d95708777f86aaf122c435.jpg)
বছর শুরু হতেই ফের বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী নেপাল। ছবির মতো সাজানো এই দেশ বারবার বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী থেকেছ। ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩ রবিবার সকাল ১০টা ৩২ মিনিটে কাঠমাণ্ডু থেকে ৬৮ জন যাত্রী নিয়ে পোখরার উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল ইয়েতি এয়ারলাইন্সের বিমানটি। বিমানে ৪ জন বিমানকর্মীও ছিলেন। রবিবার সকালে পোখরা বিমানবন্দরে নামার ঠিক আগেই ৭২ জনকে নিয়েই মাটিতে আছড়ে পড়ে ইয়েতি বিমান সংস্থার একটি এটিআর-৭২ বিমান।
![২০২২ সালের ২৯ মে তারা এয়ারলাইন্সের বিমান ২২ জন যাত্রীকে নিয়ে ভেঙে পড়ে। তাতে ভারতীয় নাগরিক ছিলেন চার জন। ২৯ মে মাস্তাঙ্গ জেলার দুর্গম এলাকায় ভেঙে পড়ে বিমানটি। তিন দিন পর মৃতদের দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়। খারাপ আবহাওয়ার জন্যই বিমানটি ভেঙে পড়ে।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/6027116a16374f793192ce9d15437ec90381b.jpg)
২০২২ সালের ২৯ মে তারা এয়ারলাইন্সের বিমান ২২ জন যাত্রীকে নিয়ে ভেঙে পড়ে। তাতে ভারতীয় নাগরিক ছিলেন চার জন। ২৯ মে মাস্তাঙ্গ জেলার দুর্গম এলাকায় ভেঙে পড়ে বিমানটি। তিন দিন পর মৃতদের দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়। খারাপ আবহাওয়ার জন্যই বিমানটি ভেঙে পড়ে।
![২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মেঘলা দিনে বেরিয়ে বিপাকে পড়ে এয়ার ডাইন্যাস্টির একটি হেলিকপ্টার। মাঝ আকাশ থেকে কাঠমাণ্ডু ফিরে আসার চেষ্টা শুরু হয়। কিন্তু ফেরা হয়নি। নেপালের তৎকালীন পর্যটন মন্ত্রী রবীন্দ্র অধিকারী-সহ সাত জনকে নিয়ে ভেঙে পড়ে কপ্টারটি। জ্বালানির ট্যাঙ্কের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন ভাবে যাত্রী তোলা হয় এবং তাঁদের বসার ব্যবস্থাতেও গড়বড় ছিল, সেই কারণেই বিমানটি ভেঙে পড়ে বলে জানা যায়।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/fa8932eeb37ef54575ebf7233d00115c5726f.jpg)
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মেঘলা দিনে বেরিয়ে বিপাকে পড়ে এয়ার ডাইন্যাস্টির একটি হেলিকপ্টার। মাঝ আকাশ থেকে কাঠমাণ্ডু ফিরে আসার চেষ্টা শুরু হয়। কিন্তু ফেরা হয়নি। নেপালের তৎকালীন পর্যটন মন্ত্রী রবীন্দ্র অধিকারী-সহ সাত জনকে নিয়ে ভেঙে পড়ে কপ্টারটি। জ্বালানির ট্যাঙ্কের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন ভাবে যাত্রী তোলা হয় এবং তাঁদের বসার ব্যবস্থাতেও গড়বড় ছিল, সেই কারণেই বিমানটি ভেঙে পড়ে বলে জানা যায়।
![২০১৮ সালের ১২ মার্চ। ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ঢাকা থেকে ৬৭ জন যাত্রী এবং ৪ জন বিমানকর্মী নিয়ে ফিরছিল। কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা ছিল বিমানটির। কিন্তু পাইলট হঠাৎ বিমানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলায় বিমানবন্দরের কাছে একটি ফুটবল মাঠে আছড়ে পড়ে বিমানটি।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/d8018e32ecbcf9ddb4720221cbe8228d196fb.jpg)
২০১৮ সালের ১২ মার্চ। ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ঢাকা থেকে ৬৭ জন যাত্রী এবং ৪ জন বিমানকর্মী নিয়ে ফিরছিল। কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা ছিল বিমানটির। কিন্তু পাইলট হঠাৎ বিমানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলায় বিমানবন্দরের কাছে একটি ফুটবল মাঠে আছড়ে পড়ে বিমানটি।
![২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ১১ জন যাত্রী নিয়ে নেপালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল এয়ার কাষ্ঠামণ্ডপ এয়ারক্রাফ্টের একটি বিমান। নেপালের কালিকোট জেলার কাছে পৌঁছতে বিমানটি দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। ঘটনায় দু’জন বিমানকর্মী মারা যান এবং ৯ জন যাত্রীকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/21079498bd9ad34bd991df4ffb9452ae9de39.jpg)
২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ১১ জন যাত্রী নিয়ে নেপালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল এয়ার কাষ্ঠামণ্ডপ এয়ারক্রাফ্টের একটি বিমান। নেপালের কালিকোট জেলার কাছে পৌঁছতে বিমানটি দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। ঘটনায় দু’জন বিমানকর্মী মারা যান এবং ৯ জন যাত্রীকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
![২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৬ তারিখ, ১৮ জন যাত্রী নিয়ে নেপাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ভেঙে পড়ে অর্ঘ্যকাঞ্চি জেলায়। সকলেই নিহত হন। পাহাড়ি অঞ্চল থেকে শুধুই ধ্বংসস্তূপ মেলে।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/3086030f1009e82dde2c010c51626b0c595f8.jpg)
২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৬ তারিখ, ১৮ জন যাত্রী নিয়ে নেপাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ভেঙে পড়ে অর্ঘ্যকাঞ্চি জেলায়। সকলেই নিহত হন। পাহাড়ি অঞ্চল থেকে শুধুই ধ্বংসস্তূপ মেলে।
![মে, ২০১২, ২১ জন যাত্রীক নিয়ে ভেঙে পড়ে একটি ডর্নিয়ের বিমান। পাহাড়ের একেবারে শিখরে ভেঙে পড়ে বিমানটি। তাতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়, যার মধ্যে ১৩ জন ছিলেন ভারতীয় পুণ্যার্থী। পোখরা থেকে জমসন বিমানবন্দর যাচ্ছিল বিমানটি। পাহাড়ের উপর অবস্থিত বিমানবন্দরে নামার সময় দুর্ঘটনা ঘটে।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/c2bf3515c09de12c23d428ff46fdb3e1be41d.jpg)
মে, ২০১২, ২১ জন যাত্রীক নিয়ে ভেঙে পড়ে একটি ডর্নিয়ের বিমান। পাহাড়ের একেবারে শিখরে ভেঙে পড়ে বিমানটি। তাতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়, যার মধ্যে ১৩ জন ছিলেন ভারতীয় পুণ্যার্থী। পোখরা থেকে জমসন বিমানবন্দর যাচ্ছিল বিমানটি। পাহাড়ের উপর অবস্থিত বিমানবন্দরে নামার সময় দুর্ঘটনা ঘটে।
![২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ঘটনা। মাউন্ট এভারেস্ট ঘুরে বাড়ির পথে রওনা দিয়েছিলেন পর্যটকেরা। বুদ্ধা এয়ার সংস্থার বিচক্রাফ্ট ১৯০০ডি বিমানে চেপে নেপালে ফিরছিলেন তাঁরা। কিন্তু মাঝ আকাশেই ঘটে দুর্ঘটনা। খারাপ আবহাওয়ায় একটি পাহাড়ে ধাক্কা মারে বিমানটি। দুর্ঘটনার ফলে ১৯ জন মারা যান। তাঁদের মধ্যে ১০ জন ভারতীয় ছিলেন।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2023/01/16/c5a132f822ec92045a4b0a57cdd9a6f1f08a4.jpg)