img

Follow us on

Tuesday, Oct 08, 2024

Myanmar: অশান্তির আগুন মায়ানমারে, দেশে ফিরুন, প্রবাসীদের আবেদন ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের

ভারতীয়দের দ্রুত ভারতে ফিরে আসার পরামর্শ বিদেশমন্ত্রকের...

img

অশান্তির খণ্ডচিত্র মায়ানমারে। ফাইল চিত্র।

  2024-02-07 14:55:14

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্তির আগুন মায়ানমারের (Myanmar) রাখাইন প্রদেশে। সরকারি সেনার সঙ্গে পিপলস ডিফেন্স ফোর্সের সংঘর্ষ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। রাখাইন প্রদেশের দুটি শহরের সেনা ঘাঁটির দখল নিয়েছেন বিদ্রোহীরা। এমতাবস্থায় রাখাইন প্রদেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের দ্রুত ভারতে ফিরে আসার পরামর্শ দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক।

নির্দেশিকা জারি

অশান্ত মায়ানমারে যেতে নিষেধ করা হয়েছে ভারতীয় পর্যটকদেরও। মঙ্গলবার এ ব্যাপারে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়। তাতে বলা হয়েছে, রাখাইন প্রদেশের (Myanmar) আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। নষ্ট হয়ে গিয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থাও। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আকাল দেখা দিয়েছে। তাই রাজ্যটি আপাতত প্রবাসী ভারতীয়দের বসবাসের জন্য নিরাপদ নয়। সেই কারণেই ভারতীয় নাগরিকদের দ্রুত মায়ানমার ছেড়ে ভারতে ফেরার আবেদন জানানো হয়েছে।

গণতন্ত্র ফেরানোর দাবি

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকেই গণতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে সোচ্চার হন মায়ানমারবাসী। গত অক্টোবর মাস থেকে সশস্ত্র জাতিগোষ্ঠী ও মায়ানমারের সেনাবাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু হয়েছে। নভেম্বর মাস থেকে ‘তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি’, ‘আরাকান আর্মি’ ও ‘মায়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি’র নয়া জোট ‘ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’ সামরিক জুন্টা সরকারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে। তার জেরেই একের এক এলাকায় শুরু হয়েছে (Myanmar) তুমুল সংঘর্ষ।

সম্প্রতি যুদ্ধ বেঁধেছে রাখাইন প্রদেশে। এখানকার রামরি শহরে রয়েছে বায়ুসেনার একটি ঘাঁটি। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স সেটি দখল করতে চাইছে। মায়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া কয়েকটি গ্রাম পিপলস ডিফেন্স ফোর্সের দখলে এসেছে। এই অঞ্চলের সরকারি সেনা শিবিরগুলির দখলও বিদ্রোহীরা নিয়েছেন বলে খবর।

আরও পড়ুুন: ‘ইন্ডি’ জোট ছেড়ে এনডিএ শিবিরে ভিড়ছে জয়ন্ত চৌধুরীর রাষ্ট্রীয় লোক দল!

এদিকে, মায়ানমারের সংঘর্ষ নিয়ে শেষতক মুখ খুলল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। অসামরিক ব্যক্তি ও পরিকাঠামোয় যাতে সরকারি সেনা হামলা না করে সেজন্য মায়ানমার সরকারকে নজর রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সোমবার নিরাপত্তা পরিষদের তরফে এ সংক্রান্ত একটি বিবৃতিও জারি করা হয়েছে। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছে আমেরিকা, ফ্রান্স, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, স্লোভেনিয়া, সুইজারল্যান্ড, ইকুয়েডর ও মাল্টা। ভারত-মায়ানমার সীমান্তবর্তী কয়েকটি অঞ্চলও অশান্ত হয়ে উঠেছে। মণিপুর ও মিজোরামের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় এর প্রভাব পড়েছে। যা হয়ে উঠছে ভারতের মাথাব্যথার কারণ (Myanmar)।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

India

bangla news

Bengali news

Indian Citizen

Myanmar

news in bengali

Foreign ministry


আরও খবর


খবরের মুভি


ছবিতে খবর